Human Rights Information Observation Society (HRIOS) was established on 01 January 2005.

Human Rights Information Observation Society (HRIOS) was established on Monday, January 01, 2005, as an organization for the promotion and protection of human rights on corruption, irregularities, crime, investigation, based information, and legal assistance. It is endorsed by the Government of the People’s Republic of Bangladesh, committed to the implementation of the International Charter of Human Rights by the United Nations to achieve human rights in the broadest sense, including the dignity, worth, and freedom of every human being as enshrined in the Constitution of Bangladesh and various international human rights conventions and treaties. The purpose of establishing the Human Rights Information Observation Society is to play a vocal role in the realization of human dignity, and the rights of the deprived people and to contribute to the image of integrity as well as to contribute to the protection of the fundamental rights and order of democracy so that the inalienable fundamental human rights and the rule of law are protected for all individuals And human rights standards are maintained. In line with Bangladesh’s commitment to international human rights law, the Human Rights Information Observation Society was established under the Registration Societies Act No. 20 of 1860.
Human Rights Information Observation Society (HRIOS) organization has been working with a reputation as a mechanism at home and abroad to improve the realization of human rights of people who are deprived of their rights due to corruption, irregularities, crime, and disenfranchisement. The purpose of establishing this organization is to create a culture of human rights and a humane society through the education of human rights among all people regardless of religion, caste, caste, group, opinion.

পরিচিতি:

মানবাধিকার তথ্য পর্যবেক্ষণ সোসাইটি (মাতপ্’স) প্রতিষ্ঠা ০১ জানুয়ারি ২০০৫.

মানবাধিকার তথ্য পর্যবেক্ষণ সোসাইটি (মাতপ্’স) ০১ জানুয়ারি সোমবার,২০০৫ সালে মানব অধিকারের প্রচার ও সুরক্ষার জন্য দূর্নীতি, অনিয়ম, অপরাধ, অনুসন্ধান, ভিত্তিক তথ্য ও আইন সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত, বাংলাদেশের সংবিধান এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কনভেনশন এবং চুক্তিতে বর্ণিত প্রতিটি মানুষের মর্যাদা, মূল্য এবং স্বাধীনতা সহ বৃহত্তর অর্থে মানবাধিকার অর্জনের জন্য জাতিসংঘ কর্তৃক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ।

মানবাধিকার তথ্য পর্যবেক্ষণ সোসাইটি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য হল মানুষের মর্যাদা, অধিকার বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ে সোচ্চার ভূমিকা পালন করা ও সততার মূর্তিতে অবদান রাখা এবং সেইসাথে গণতন্ত্রের মৌলিক অধিকার ও শৃঙ্খলা রক্ষায় অবদান রাখা যাতে সকল ব্যক্তির অবিচ্ছেদ্য মৌলিক মানবাধিকার ও আইনের শাসন সুরক্ষিত হয় এবং মানবাধিকারের মান বজায় থাকে । আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের প্রতি বাংলাদেশের অঙ্গীকারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে মানবাধিকার তথ্য পর্যবেক্ষণ সোসাইটি, রেজিস্ট্রেশন সোসাইটি আইন ১৮৬০ সালের ২০ নং দ্বারা মোতাবেক প্রতিষ্ঠিত।
মানবাধিকার তথ্য পর্যবেক্ষণ সোসাইটি (মাতপ্’স) সংগঠনটি দূর্নীতি, অনিয়ম, অপরাধ ও অধিকার বঞ্চিত মানুষের মানবাধিকার আদায়কে সমৃদ্ধ করার জন্য দেশে-বিদেশে একটি প্রক্রিয়া হিসাবে সুনামের সাথে কাজ করে আসছে। এই সংগঠন প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য হল ধর্ম,বর্ণ,জাতি,দল,মত নির্বিশেষে সর্ব জনসাধারণের মাঝে মানবাধিকার বিষয়ক জ্ঞানার্জনের মাধ্যমে মানবাধিকারের সংস্কৃতি ও মানবিক সমাজ তৈরি করা।

সোসাইটি লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য :

১/মানবাধিকার লংঘিত স্থানগুলিতে উপস্থিত হয়ে সোচ্ছার ভূমিকা পালন এবং ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তিকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা।
২/সরকারী, বেসরকারী,দেশী বিদেশী সংস্থা সুনামধন্য ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান থেকে যে কোন প্রকার ত্রান সামগ্রী সংগ্রহ করে দুঃস্থ এতিম অসহায় ও নিপীড়িত মানুষের মধ্যে বিতরণের ব্যবস্থা করা।
৩/যৌতুক,বাল্য বিবাহ,বিবাহ বিচ্ছেদ,নারী নির্যাতন ও ইভটিজিং বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং জনগনকে উদ্ভুদ্ধ ও সহযোগীতা করা, এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
৪/সমাজে উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের সমন্বয় তথা,
প্রকাশনা, পরিবেশ ও বিতরণের ব্যবস্থা করা।
৫/নাগরিক অধিকার, শিশু অধিকার সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে সার্বিক সহায়তা প্রদান করা।
৬/এতিম, পরিচয়হীন, ঠিকানাহীন শিশুদের মৌলিক চাহিদা পূরণ ও বয়স্ক শিক্ষার ব্যবস্থা গ্রহন করা।
৭/জনস্বার্থে স্বাস্থ্য সেবা, পরিবেশ ভারসাম্য রক্ষা, ধুমপান বিরোধী সেমিনার,পতিতাদের পূনর্বাসন ,
আশ্রয়হীনদের জন্য আশ্রয়ের ব্যবস্থা, প্রাথমিক চিকিৎসা, রক্তদান কর্মসূচি রিক্ততা দূরীকরণ, বয়স্ক শিক্ষার ব্যবস্থা করা।
৮/সোসাইটির কার্যক্রমের জন্য স্থাবর -অস্থাবর সম্পত্তি ক্রয় করা ও সকল ধরনের সমাজ উন্নয়ন ও কল্যাণকর কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা।
৯/যে কোন মাধ্যমে পাওয়া ঘটনা তথ্যের ভিত্তিতে সোসাইটির পক্ষ থেকে পর্যবেক্ষক পূর্বক সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহন এবং ভোক্তা অধিকার রক্ষা করা।
১০/অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত মানব গোষ্টিকে উন্নত পদ্ধতিতে শিক্ষামূলক কার্যক্রম গ্রহনের মাধ্যমে কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা নেওয়া/গ্রহণ করা।

১১/স্কুল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে সাহিত্য, কলা ও বিজ্ঞান শিক্ষার কার্যক্রমের ব্যবস্থা গ্রহণ করে বিভিন্ন দিবস ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান যথাযথ ভাবে পালন করা।
১২/সোসাইটির নিজস্ব স্মরণিকা বা পত্রিকা প্রকাশনার জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে বিজ্ঞাপন সংগ্রহ এবং দেশে কিংবা বিদেশে চ্যারিটি শো বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা।
১৩/ যান্ত্রিক ও বৈজ্ঞানিক নকশা সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করে উহার উপকারিতা সম্পর্কে প্রচার চালানো।
১৪/ সাধারণ মানুষের (শিক্ষিত /অর্ধশিক্ষিত) মধ্যে পাঠাগার /পাঠক প্রতিষ্ঠা করে পাঠ্যঅভ্যাস গড়ে তোলার ব্যাপারে সচেতন করা।
১৫/প্রত্নতাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিক নিদর্শন সম্পর্কে প্রচার ও শিক্ষামূলক গবেষনার কার্যক্রম গ্রহণ করা।
১৬/দরিদ্র মানুষের মধ্যে যে কোন জনহিতকর বা দাতব্য কার্যক্রম পরিচালনা করা।
১৭/মাদক দ্রব্য সেবীদের মাদক গ্রহন না করার জন্য উৎসাহ প্রদান করে মাদক প্রতিরোধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সহায়তা প্রদান করা।
১৮/ ইসলামিক শিক্ষার মান উৎকর্ষ সাধনের নিমিত্তে মসজিদ /মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করে গরিব আলেম ও ওলামাদের মধ্যে বিনামূল্যে বই/কিতাব সরবরাহ করা এবং অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের সাথেও একিই সদাচরণ করা।
১৯/চারুকলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করে চিত্রাংকন প্রতিযোগীতার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।মানুষের মধ্যে জনসাধারণের ভিতর সাহিত্য প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করে প্রচার করা।
২০/ দুষ্প্রাপ্য /পুরাতন পান্ডুলিপি /দেশের মধ্যে হারিয়ে যাওয়া লোকগীতিসহ পুঁথি সংগ্রহ করে তাহা প্রকাশনা করা।
২১/বিশ্ব মানবাধিকার কমিশনসহ দেশের অভ্যন্তরে প্রতিষ্ঠিত মানবাধিকার সংস্থা সমূহের সাথে মতবিনিময় ও সার্বিক সহযোগিতা করা।
২২/দেশ ও বিদেশের যে কোন নাগরিকের এই সংগঠনের মাধ্যমে শিক্ষা, সংস্কৃতি খেলাধুলা, রাজনীতি সমাজ সংস্কার ও মানব সম্পদ উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য স্বীকৃতিস্বরূপ পুরষ্কার প্রদান করা।
২৩/নারী সমাজকে পরনির্ভরশীলতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করে সমাজে মর্যাদা বৃদ্ধি অর্থনৈতিক সহায়তাসহ প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা। এবং সোসাইটির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে জনসাধারণের কল্যাণে সোসাইটির মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করা।
২৪/আদিবাসী, উপজাতী,পাহাড়ী বাঙ্গালী ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের সামাজিক অবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটাতে বিভিন্ন কলা কৌশল কর্মসূচি গ্রহণ করে তা বাস্তবায়ন করা।

২৫/বাংলাদেশের অভ্যান্তরে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নির্বাচন চলাকালে নির্বাচনী এলাকা পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করা এবং সুষ্ঠু নির্বাচনে সহায়তা করা ও জনগনকে সৎ উপায়ে ভোট দানে উৎসাহ প্রদান করা।
২৬/তথ্য ও পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে মানবাধিকার চিহ্নত করণ সহ ভেজাল খাদ্য,ঔষধ,পন্য সামগ্রী বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনিয়ম,দূর্নীতি, মাদক দ্রব্য বিক্রয় প্রতিরোধ এবং পারিবারিক আইনে সালিশি, এবং আইনি সংস্থার সহায়তা গ্রহণ করা।
২৭/ঢাকা শহর বা সমগ্র বাংলাদেশের প্রত্যন্ত এলাকায় ঝুকিপূর্ণ নতুন/পুরাতন ফ্লাট বিল্ডিং /ইমারত গুলাকে। অভিজ্ঞ প্রকৌশলী দ্বারা চিহ্নিতকরণ করা এবং জনগনকে ঝুঁকিপূর্ণ জীবন -যাপন থেকে মুক্ত থাকার জন্য সচেতন করা।
২৮/ট্রাফিক যানজট নিরসন করার জন্য বিভিন্ন কলাকৌশল অবলম্বন করা এবং ট্রাফিক পুলিশ সদস্যকে আইন শৃঙ্খলা বজায় থাকার জন্য আইনি সহযোগিতা করা।
২৯/বাংলাদেশ প্রত্যন্ত অঞ্চলে হোল্ডিং নম্বর নির্ধারণ করার জন্য রোড ম্যাপ অনুযায়ী প্রতিটি ঘরে ঘরে হোল্ডিং প্লেট সরবরাহ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
৩০/দুঃস্থ প্রতিবন্ধী ও বাস্তুহারাদের বাসস্থানের ব্যবস্থা করার জন্য লটারীর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে সে অর্থ দ্বারা বাসস্থানের ব্যবস্থা করা।